বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক বন্ধ করার নিয়ম
ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম বা কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে হয় সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। আপনার ব্যাংক একাউন্ট যদি বন্ধ করতে চান তাহলে আপনাকে একটা দরখাস্ত জমা দিতে হবে। কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন।
জরুরি প্রয়োজনে আমাদের ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে হয়। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম যাদের জানা নাই তারা আমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে বিস্তারিত জানতে পারবেন। দরখাস্ত এর মাধ্যমে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে হয়। আমাদেএ নিয়ম দেখলে বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে পারবেন।
ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম জেনে নিন
ব্যাংক একাউন্ট কিভাবে বন্ধ করতে হয় বা ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম আমরা অনেকেই জানি না। আমাদের কোন কারণে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করে দেওয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম জানা না থাকলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের সমস্যায় পড়তে হয়। সঠিক নিয়ম জানা না থাকলে আপনার ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে পারবেন না। আপনাদের যাদের ব্যাংক একাউন্ট রয়েছে এবং সে ব্যাংক একাউন্টটি বন্ধ করতে চান তাহলে আমাদের এই আর্টিকেল ভালো ভাবে দেখুন। তাহলে আপনি সঠিক উপায়ে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে পারবেন।
বাংলাদেশের মধ্যে অনেক ধরনের ব্যাংক একাউন্ট রয়েছে। আপনার যে ব্যাংকে একাউন্ট রয়েছে সে ব্যাংকের নিকটবর্তী শাখায় যোগাযোগ করুন। আপনাকে সেখানে একটা লিখিত দরখাস্ত বা আবেদন পত্র জমা দিতে হবে। প্রতিটি ব্যাংকের কিছু আলাদা আলাদা নিয়ম রয়েছে যেগুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে। সে নিয়মগুলো আপনি দরখাস্ত দেওয়ার পর বিস্তারিত জানতে পারবেন। দরখাস্ত বা ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার আবেদন পত্র জমা দেওয়ার পর আপনাকে একটা ফরম দেওয়া হবে।
আপনার ব্যাংকে যদি টাকা থাকে তাহলে আগে সেটা উইথড্র করে নিতে হবে অর্থাৎ টাকা তুলে নিতে হবে। অবশ্যই আপনাকে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার কারণ উল্লেখ করতে হবে। আপনি যদি কারণ উল্লেখ করে দিবেন তখন আপনার একাউন্টে থাকা সকল টাকা সুদ সহ ফেরত দেওয়া হবে। আপনার ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার চার্জ কেটে নেওয়া হবে। এই ব্যাংক চার্জ প্রতিটা ব্যাংকে আলাদা আলাদা হয়ে থাকে।
আপনার কাছে যদি ব্যাংকের চেক বই, ডেবিট কার্ড ও ক্রেডিট কার্ড থাকে তাহলে সেগুলো ব্যাংকে জমা দিয়ে দিতে হবে। কোন কারণে যদি হারিয়ে ফেলেন তাহলে থানা থেকে জিডি করে জিডির কপি ব্যাংকে জমা দিতে হবে। ব্যাংক আপনার থেকে এইগুলো নিয়ে ফেলবে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার পূর্বে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে।
ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার দরখাস্ত
ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটা দরখাস্ত দিতে হবে ব্যাংক এর নিকট। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার কারণ সম্পর্কে একটা দরখাস্ত দিতে হয় ব্যাংক ম্যানেজার কতৃক। আপনি কেনো ব্যাংক একাউন্টটি বন্ধ করতে চাচ্ছেন সেটা উল্লেখ করতে হবে। আমরা এই ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার দরখাস্ত লিখতে পারি না। আমাদের পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার দরখাস্ত সম্পর্কে। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার দরখাস্ত কিভাবে লিখতে হয় বা ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার দরখাস্তে কি কি লিখতে হয়।
তারিখ:- (এইখানে তারিখ লিখতে হবে, তারিখ লেখার নিয়ম ১৭/০৬/২০২৪)
ব্যবস্থাপক,
বাংলাদেশ ব্যাংক লিমিটেড (এইখানে আপনার ব্যাংকের নাম লিখবেন)
মিরপুর-১, ঢাকা ১২২৬ (ব্যাংকের ঠিকানা লিখতে হবে)
বিষয়: ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার আবেদনপত্র
জনাব/জনাবা,
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি --------- (আপনার নাম) আপনার ব্যাংকের একজন সঞ্চয়ী একাউন্টধারী। আমি অত্যন্ত দুঃখের সহিত জানাচ্ছি যে, আমার কিছু ব্যাক্তিগত কারণে আমার ব্যাংক একাউন্টটি বন্ধ করে দিতে হচ্ছে। আমি উক্ত ব্যাংক একাউন্টে আর কোন ধরনের লেনদেন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাই আপনার কাছে বিনীত নিবেদন এই যে, আমার উক্ত ব্যাংক একাউন্টটি স্থায়ীভাবে বন্ধ করে আমার একাউন্টে যে অর্থ জমা রয়েছে সেগুলো উত্তোলন করতে সহযোগিতা করবেন।
ব্যাংক একাউন্টের তথ্য:
হিসাবের নাম: (আপনার ব্যাংক হিসাবের নাম লিখুন)
ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার: (আপনার ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার লিখুন)
অতএব, মহোদয়ের নিকট আকুল আবেদন এই যে, আমার উক্ত বিষয়টি বিবেচনা করে আমার ব্যাংক একাউন্ট স্থায়ী ভাবে বন্ধ করতে এবং আমার একাউন্টে থাকা টাকা গুলো উত্তোলন করতে আমাকে সহযোগিতা করবেন।
------------------ (আপনার ব্যাংক একাউন্টের স্বাক্ষর)
------------------ (আপনার হিসাবের নাম)
সঞ্চয়ী হিসাব নাম্বার: ------------------
ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম
অনেকে ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। আমরা ইতিমধ্যেই ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম আলোচনা করেছি। বাংলাদেশের সব ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম একইরকম। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটা দরখাস্ত লিখতে হবে। ডাচ বাংলা ব্যাংকেও একইরকম ভাবে আপনাকে প্রথমে একটা দরখাস্ত দিতে হবে। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার দরখাস্ত নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার দরখাস্ত লিখতে হয় সেটা আলোচনা করা হয়েছে।
আপনি ডাচ বাংলা ব্যাংকে দরখাস্ত জমা দেওয়ার পর আপনার অবশিষ্ট টাকা উত্তোলন করতে বলবে। আপনার কাছে থাকা ব্যাংকের সব ডকুমেন্টস যেমন চেকবুক, ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড ইত্যাদি সব ফেরত নেওয়া হবে। আপনি এইভাবেই ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে পারবেন। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার আবেদন করার পর যদি ম্যানেজার একাউন্ট বন্ধ করার যথার্থ মনে করে থাকেন তাহলে আপনার একাউন্ট স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দিবেন।
ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার
ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার কিংবা ব্যাংক একাউন্ট কত ধরনের হয়ে থাকে সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি না। ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার সেটা জানলে আপনি খুব সহজে ব্যাংক একাউন্ট চালু করতে পারবেন। আপনি যদি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার সেটা জানতে পারবেন। বাংলাদেশের ব্যাংক গুলোতে বিভিন্ন ধরনের ব্যাংক একাউন্ট রয়েছে৷ সেখান থেকে আপনাত পছন্দ অনুযায়ী এবং সামর্থ্য অনুযায়ী ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত।
- সেভিংস একাউন্ট বা সঞ্চয়ী হিসাব (Savings Account)
- কারেন্ট একাউন্ট বা চলতি হিসাব (Current Account)
- ডিপোজিট একাউন্ট (Deposit Account)
- ফিক্সড ডিপোজিট একাউন্ট বা স্থায়ী আমানত হিসাব (Fixed Deposit)
উপরোক্ত ব্যাংক একাউন্ট গুলো সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিবেন। বিস্তারিত ভাবে জানার পর তাপর আপনার পছন্দ অনুযায়ী ব্যাংক একাউন্ট চালু করবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার সে সম্পর্কে।
আরো পড়ুনঃ নিম পাতার বড়ি খাওয়ার উপকারিতা কি কি - নিম পাতার উপকারিতা
আরো পড়ুনঃ হার্টের রোগীর খাবার তালিকা
ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম
ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি। ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। ব্যাংক একাউন্ট খোলা সব থেকে সহজ। প্রথমে কোন ধরনের একাউন্টে আপনি ব্যাংক একাউন্ট খুলবেন সেটা ঠিক করে নিতে হবে। এরপর পরবর্তীতে ব্যাংক একাউন্ট খোলার যাবতীয় নিয়ম মানতে হবে। তাহলে প্রথমে আপনি ঠিক করুন আপনি কোন ধরনের একাউন্ট খুলবেন।
আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে। বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক আপনার পছন্দ অনুযায়ী ব্যাংকে একাউন্ট করতে পারবেন। তারা আপনাকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে আপনার ব্যাংক একাউন্ট খুলে দিবেন। আপনি যে ব্যাংকে একাউন্ট করতে চান সে ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করবেন। সেখানে আপনি কোন ধরনের ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান তাদের সেটা জানাবেন। আগে থেকে ঠিক করে রাখবেন আপনি কোন ধরনের একাউন্ট করতে চান।
এরপর ব্যাংক থেকে আপনাকে একটা ফরম দেওয়া হবে। এই ফরম এর মধ্যে আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য দিতে হবে। এই ফরম এর সাথে ব্যাংক থেকে আরো কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপনার কাছ থেকে চাইবে। ফরম এর সাথে সে কাগজ গুলো আপনাকে জমা দিতে হবে। অবশ্যই আপনি যদি কাউকে নমিনি করেন তাহলে তার তথ্য এবং সাথে তার কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিতে হবে। কি ধরনের কাগজপত্র জমা দিতে হবে সেটি ব্যাংক থেকে আপনাকে বলে দেওয়া হবে। সব কিছু জমা দেওয়ার পর কিছু পরিমান টাকা ব্যাংকে জমা রাখতে বলবে। এরপর আপনার কাজ শেষ কয়েকদিনের মধ্যে আপনার একাউন্ট চালু হয়ে যাবে।
ব্যাংক একাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি কি লাগে
ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে কিছু কাগজপত্র। আমরা অনেকেই জানি না ব্যাংক একাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি কি লাগে। ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য কি কি কাগজ এর প্রয়োজন হয় সেটা জেনে তারপর যেতে হয়। আপনাকে দেওয়া ফর্ম এর সাথে কিছু কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এইগুলো ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় ব্যাংক্র জমা দিতে হবে। তাহপে চলুন দেখে নেওয়া যাক ব্যাংক একাউন্ট খুলতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি কি লাগে বিস্তারিত ভাবে।
- আপনার ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি
- সাম্প্রতিক তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- বিদ্যুৎ বা গ্যাস বিলের ফটোকপি
- ট্রেড লাইসেন্স বা ড্রাইভিং লাইসেন্স এর ফটোকপি
- স্টুডেন্ট হলে অনলাইন জন্মনিবন্ধন এর ফটোকপি
- এর সাথে জমা দিতে হবে ব্যাংক থেকে দেওয়া ফর্ম (অবশ্যই ভালোভাবে পূরণ করতে হবে)
ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে জেনে নিন
ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে এই সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়েছেন। আমরা মনে করে থাকি ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময় ব্যাংকে টাকা দেওয়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে। ব্যাংক থেকে আপনার কাছে কোন ধরনের টাকা কাটবে না বা নিবে না ব্যাংক একাউন্ট খোলার সময়। আপনি ফ্রিতে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেন। ব্যাংক একাউন্ট চালু করার জনক্স ব্যাংকের কর্মকর্তারা কোন ধরনের টাকা চার্জ করেন না।
তবে আপনি যে ব্যাংক থেকে একাউন্ট করবেন সেখান থেক্র আপনার একাউন্টে কিছু পরিমান টাকা জমা রাখতে বলবে। এইটা কিন্তু আপনার ব্যাংক একাউন্ট খোলার খরচ হিসেবে নিচ্ছে না। আপনার একাউন্ট চালু করার জন্য ব্যাংক থেক্র কিছু পরিমান টাকা একাউন্টে জমা রাখতে বলে। সাধারণত বাংলাদেশত অধিকাংশ ব্যাংকে শুরুতে ৫০০ টাকা জমা রাখতে হয়। হয়তো কিছু ব্যাংকে এর থেকে বেশি অর্থ্যাৎ ১০০০ টাকার মত নিতে পারে। এইটা মূলত আপনার একাউন্টে জমা থাকবে। আপনি চাইলে এর থেকে বেশিও আপনার নতুন ব্যাংক একাউন্টে জমা রাখতে পারবেন।
আপনার কাছ থেকে যদি কোন কর্মকর্তা ব্যাংক একাউন্ট চালু করার নাম করে টাকা খুজে তাহলে দ্রুত সে ব্যাংকের ম্যানেজার মহোদয়কে অবহিত করুন। কারণ বাংলাদেশের সরকারি বা বেসরকারি কোন ব্যাংক থেকে একাউন্ট খোলার সময় কোন ধরনের খরচের টাকা নেওয়া হয় না। শুধুমাত্র একাউন্ট খোলার সময় আপনার নতুন একাউন্টে কিছু পরিমান টাকা রাখতে হবে। সে টাকা গুলো আপনার একাউন্টে জমা থাকবে। যদি কেউ আপনার কাছে ব্যাংক একাউন্ট খোলার নাম করে টাকা চাই তাহলে ব্যাংক ম্যানেজার এর নিকট অভিযোগ দিন।
ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার
বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্যাংক গুলোর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড অন্যতম। দেশের অধিকাংশ মানুষ এই ব্যাংকেত মাধ্যমে লেনদেন করে থাকে। ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে। অনেকে নতুন আছেন যারা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডে একাউন্ট করতে চাই। আবার অনেকেই জানে না ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার।
ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার ও কি কি সে সম্পর্কে আমরা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে শেয়ার করেছি। বাংলাদেশের অন্যান্য ব্যাংকের মতোই ইসলামী ব্যাংকে তিন ধরনের একাউন্ট রয়েছে।
ইসলামী ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার সেগুলো দেখুন:-
- কারেন্ট একাউন্ট বা চলতি হিসাব
- সেভিংস একাউন্ট বা সঞ্চয়ী হিসাব
- স্টুডেন্ট একাউন্ট
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় রায়হান আইটির পাঠকবৃন্দ আশা করি আপনারা আমাদের আজকের এই আর্টিকেল ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। আপনাদের মাঝে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক বন্ধ একাউন্টকরার নিয়ম সম্পর্কে। কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করেছি। ব্যাংক একাউন্ট কত প্রকার, কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হয় এইসব বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আশা করি আপনাদের ভালো লেগেছে।
রায়হান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url