নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার উপায়

ঘন ঘন সর্দি লাগা কিসের লক্ষন

আমাদের জীবনে চলার পথে অনেক বাধা আসবেই তা বলে কি আমরা সব ছেড়ে দিবো? একদমই ছেড়ে দিবো না, জীবনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য আমাদের অনেক কিছুর মোকাবিলা করতে হবে। জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে হলে আমাদের অনেক পরিশ্রমী হতে হবে। আমাদের এই জীবনকে সুন্দর করার জন্য পরিশ্রমের কাজ গুলো খুজে বাহির করতে হবে। নিজেকে সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া মানুষের প্রবল ইচ্ছা ও আগ্রহ থাকতে হবে।

নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার উপায়

নিজের সফলতা অর্জনের জন্য যেকোন কাজ মনোযোগ সহকারে করতে হবে। মনোযোগ দিয়ে করার পর আপনার জীবনে সেটার ইতিবাচক ফলাফল দেখতে পারবেন এবং আপনি অনেক অল্প সময়ে নিজে সফলতার উচু স্তরে নিয়ে যেতে পারবেন। 

যারা জীবনে সফল হয়েছেন তারাই একমাত্র বলতে পারবেন পরিশ্রম ব্যতিত কোন কাজেই সফলতা পাওয়া যায় না। সফলতা পাওয়ার জন্য সব সময় বিভিন্ন ধরনের পন্থা খুজে বাহির করতে হবে। আমাদের জীবনে ভালো দিন পাওয়ার জন্য অনেক গুলো খারাপ দিনের সাথে মোকাবিলা করতে হবে। আমাদের আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার কিছু উপায় সম্পর্কে। তাহলে চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের এই পোস্ট। 

আরো পড়ুনঃ দ্রুত হাই প্রেসার কমানোর উপায় সমূহ

ভূমিকা | জীবনে চলার পথে বাধা আসবেই 

মানুষের জীবনে একটি সফল জীবন গঠন করা অসম্ভব কিছু নয়, আপনি যদি কাজের সাথে লেগে থাকেন এবং পরিশ্রম করেন তাহলে আপনার জন্য সফলতা অনেক সহজতর হয়ে যাবে। সফলতা অর্জন করার জন্য নিজের প্রতি আস্থা এবং বিশ্বাস রাখতে হবে। 

সফল জীবন গঠন করার সময় আমাদের অনেক বিপদ আসতে পারে, নিজে গড়ে তুলতে একটু সময় লাগবে। আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য ধরে পরিশ্রম করে যেতে হবে। তাহলেই আপনি সফলতা অর্জন করতে পারবেন। পরিশ্রম সহ্য করতে না পেরে অর্ধেক সময়ে পরিশ্রম ছেড়ে দিলে সফলতা কখনোই সম্ভব নয়। 

আমাদের এই পোস্টের মাধ্যম্র সফলতার কিছু নিয়ম শেয়ার করবো যেগুলো সফলতা অর্জন করার ক্ষেত্রে আপনাকে মেনে চলতে হবে। তাহলে শুরু করার যাক আমাদের আজকের পোস্ট। 

সফল মানুষ বলতে কি বুঝায় 

সফল মানুষ সাধারণত দুই (২) ধরনের হয়ে থাকে। এই দুই ধরনের সফলতা নিয়ে আমরা এখন আলোচনা করবো। যেমন:- 

  • ভালো বা সৎ কাজের সাফল্য  
  • খারাপ বা অসৎ কাজের সাফল্য 

সফলতা অর্জন করা প্রত্যেক মানুষের একটা প্রবল ইচ্ছা থাকে। সবাই চাই এই সমাজে বা দেশে নিজে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। আমাদের সবার ইচ্ছা থাকে আমরা যেনো ভালো বা সৎ কাজে সাফল্য অর্জন করতে পারি। কারণ ভালো কাজে সাফল্য অর্জন করলে সবাই সম্মান ও শ্রদ্ধা করে। পরিবার এবং সমাজের কাছে ভালো নজরে থাকা যায়। আবার অনেকে মনে করে নিজেকে খারাপ বা অসৎ কাজে সফলতা অর্জন করতে পারলে সবাই মনে রাখবে, ভয় করবে। তার সামনে কেউ মাথা উচু করে কথা বলতে পারবে না। এইসব চিন্তা যারা করে তারা আসলে সম্পূর্ণ ভূল।  

খারাপ বা অসৎ উপায়ে যারা সফলতা অর্জন করে তারা তারা পরিবার বা সমাজের কাছে সবমসময় ঘৃণিত ব্যক্তি হিসেবে চিহ্নিত থাকে। সবাই চেষ্ঠা করে তার থেকে নিজেদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য। কেউ তাদেরকে পছন্দ করে না, সম্মান করে না।  

যারা সফলতা অর্জন করে তারা অনেক পরিশ্রম এবং নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে কাজ করে থাকে। তারা তাদের জীবিনে লক্ষ্য অর্জনের জন্য কঠোর পরিশ্রম করে থাকে। সফলতা অর্জনকারী ব্যক্তিরা তাদের লক্ষ্য, সঠিক পরিকল্পনা, লক্ষ্য নির্ধারণ এবং সকল কাজ পরিশ্রমের সাথে করে থাকে। যার কারণে তারা আজ সব জায়গায় সফলতা অর্জন করতে পেরেছে। 

নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার উপায় 

আমরা সবাই চাই নিজেকে এই সমাজ বা দেশের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য। প্রতিষ্ঠিত হওয়া ছাড়া অন্য কোন কিছু হওয়া কখনই সম্ভব নয়। তাই সবাই চেষ্টা করে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য। জীবনে সফলতা অর্জন করার জন্য আমাদের অনেক কিছু মেনে চলতে হয়। যেগুলো মেনে জীবন গঠন করতে পারলে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সময়ের ব্যাপার শুধু। আসুন জেনে নেওয়া যাক নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার কয়েকটি উপায় সম্পর্কে। 

স্বপ্ন দেখা:- প্রত্যেকের জীবনে একটা স্বপ্ন থাকে, সে ভবিষ্যতে কি হতে চাই সেটার উপরে। কারণ স্বপ্ন না দেখলে আপনি সেটা বাস্তবায়ন কিভাবে করবেন। জীবনে সফলতা অর্জন করতে চাইলে স্বপ্ন দেখতে থাকুন। স্বপ্ন সেটাই দেখুন যেটা আপনি ভবিষ্যতে হতে চান। 

সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য:- জীবনে সফলতা অর্জন করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে লক্ষ্য ঠিক রাখতে হবে। লক্ষ্য ঠিক রাখতে না পারলে আপনি সফল হতে পারবেন না। আপনি যদি বার বার ভিন্ন স্বপ্ন দেখতে থাকেন তাহলে আপনার লক্ষ্য পরিবর্তন হয়ে যাবে। তাই সফল হতে চাইলে আপনার লক্ষ্য ঠিক রাখুন। 

মেধা যাচাই:- আপনার লক্ষ্যে পৌছে যাওয়ার পর কি আপনার কাজ শেষ? আপনি শুরু থেকে যে লক্ষ্য নিয়ে আসছেন সেটাতে পৌছে গেছেন তারমানে কি আপনি এখন বসে থাকবেন? একদমই না, আপনার কাজ চালিয়ে যেতে হবে। পরবর্তী কাজের জন্য নিজের মেধাকে যাচাই করুন।  

সুনিশ্চিত পরিকল্পনা:- সফলতা অর্জন করার জন্য আপনার থাকা লাগবে সুনিশ্চিত পরিকল্পনা। কারণ সুনিশ্চিত পরিকল্পনা ছাড়া আপনি জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবেন না। এই পরিকল্পনাকে আপনি মানচিত্রের সাথে তুলনা করতে পারেন। আপনার স্বপ্ন বা কল্পনাকে সুন্দরভাবে সাজাতে না পারলে আপনি সফল হতে পারবনে না। আপনার বর্তমান অবস্থা এবং আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যের মধ্যে থাকা দুরত্বটা মাথায় রাখুন। এইসব কিছুর মধ্যেও অনেক বাধা আসতে পারে। 

আত্মবিশ্বাস:- জীবনের যেকোন লক্ষ্যে পৌছানোর জন্য আত্মবিশ্বাস থাকাটা অনেক জরুরি। ধরুন আপনি একটা কাজ করতে চাচ্ছেন এবং সে কাজ শুরু করার আগেই যদি আপনি বলেন এই কাজটা আমার দ্বারা সম্ভব না তাহলে সেটা আর করতে পারবেন না। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসটা না থাকলে আপনি সে কাজটা করতে পারবেন না। শুরুতেই আপনি হেরে যাবেন। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে কাজটা শুরু করে দিন, হ্যাঁ আমি পারবো এই বলেই কাজটা শুরু করে দিন। 

ইতিবাচক মনোভাব:- যেকোন কাজের প্রতি আমাদের ইতিবাচক মনোভাব থাকা অনেক জরুরি। আপনার লক্ষ্যের প্রতি ইতিবাচক মনোভাব রাখুন। তাহলে আপনি সফল হতে পারবেন। 

কর্মদক্ষতা অর্জন:- সফলতা অর্জনের জন্য স্কিল বা দক্ষতা থাকা অনেক জরুরি। দক্ষতা ছাড়া আপনি কোন কাজই ঠিকমতো করতে পারবেন না। কাজের প্রতি আপনার যত বেশি দক্ষতা থাকবে সে কাজে আপনি তত বেশি সফল হতে পারবেন। 

সময়ের সঠিক ব্যবহার:- সফলতা অর্জনের জন্য সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে শিখুন। এই সময় যত বেশি সময়ের ব্যবহার ঠিকমতো করতে পারবেন আপনি তত তাড়াতাড়ি সফলতা অর্জন করতে পারবেন। সফল ব্যক্তিরা সবসময় সময়েত গুরুত্ব দিয়ে থাকেন, তাই আপনারও উচিৎ সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া। আমরা কাজ করার সময় কিছু কাজ শেষ করার পর বাকি কাজ গুলো কালকের জন্য ফেলে রাখি, হয়তো দেখা যায় সে কাজ কালকেও করা সম্ভব হয় না। এতে করে আমাদের কাজ জমে থাকে। তাই কাজ করার সময় সময়ের সঠিক ব্যবহার করতে শিখুন। 

আরো পড়ুনঃ কোন সূরা পড়লে টেনশন দূর হয়

ধৈর্য ও মানসিক প্রশান্তি:- সফলতা অর্জন করার আগে আপনার অবশ্যই ধৈর্য থাকতে হবে। আপনি যে কাজ করতেছেন সে কাজের প্রতি আপনার মানসিক প্রশান্তি থাকা লাগবে। ধৈর্য ও মানসিক প্রশান্তি শুধু মাত্র আপনার সফলতা অর্জনের জন্য না আপনার ব্যাক্তি জীবনেও অনেক প্রয়োজন হবে। 

পরিশ্রমী হওয়ার উপায় 

জীবনে সফলতা অর্জন করার জন্য পরিশ্রমী হওয়া অনেক জরুরি। পরিশ্রম ছাড়া কোন কাজ করা সম্ভব হয় না। আমরা যদি পরিশ্রমী না হয়ে কোন কাজ করতে যায় তাহলে সেটা সহজে করা যাবে না। কারণ জীবনে সফল হতে হলে আমাদের প্রচুর পরিমানে পরিশ্রম করতে হবে। আমরা যদি কাজকে ভালোবেসে সমাধান করতে যায় তাহলে সে কাজ আমাদের জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে। আপনি কাউকে ভালোবাসলে তার জন্য যেরকম সব করতে পারবেন ঠিক তেমনি কাজকে ভালোবেসে করলে সে কাজও আমাদের জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।  

কাজের সাথে সম্পর্ক ভালো করতে হবে আমাদের, তাহলেই কঠিক কাজও আমাদের জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে। যেকোন কাজ আমাদের উচিত আনন্দের সাথে করা। তাহলে সে কাজ অনায়াসে শেষ করা যাবে। কোন কাজ করার আগে যদি সে কাজের প্রতি অনিহা চলে আসে তাহলে সে কাজ আর করা যাবে না এবং জীবনে সফলতাও পাওয়া যাবে না।  

  • যেকোন বড় কাজকে ছোট ছোট অংশে ভাগ করে তারপর শুরু করুন 
  • কাজের প্রতি ফোকাস করুব এবং মাল্টি বা এক সাথে অনেক কাজ করা থেকে বিরত থাকুন 
  • নিজের শরীরের প্রতি যত্নবান হতে হবে 
  • একটা কাজ অনেক্ষন করার প্রয়োজন নেই, একটু রেস্ট বা বিরতি নেওয়ার পর আবার শুরু করুন 
  • পরিশ্রম করার পর ফলাফল এর আশা করবেন না। এতে সাফল্য পাওয়া যায় না 
  • নতুন কিছু উদ্ভাবন করুন, সৃজনশীল হন 
  • নিজের সমস্যার সমাধান নিজেই করার চেষ্টা করুন 

জীবনে চলার পথে বাধা আসবেই 

নিজেকে একবার প্রশ্ন করুন সফলতা যদি এতো সহজ হতো তাহলে কি কেউ আর পরিশ্রম করতো? আবার সফলতা এতো সহজ হলে এইটার কি কোন মূল্য থাকতো? একদমই না, এইটা এতো সহজ হলে এইটার এতো মূল্য থাকতো না। কেউ এই সফলতার পিছনে ছুটে বেড়াতো না। যেখানে সফলতা অর্জন করতে পারার আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায় সেখানে পরিশ্রম কিরকম হতে পারে, একবার ভাবুন। অবশ্যই আপনাকে সেখানে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যেতে হবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস এবং মনোবল দৃঢ় থাকলে যেকোন বাধা খুব সহজে পার করা যায়। 

আপনি যখন জীবনের সফলতা অর্জন করার লক্ষ্যে নিজে তৈরি করতে যাবে তখন দেখবেন আশে পাশে অনেক বাধা আসবে। সেগুলোকে আপনার প্রতিহত করতে হবে। একজন মানুষ ভালো করুন সেটা আমাদের আশে পাশের অনেক মানুষ সহ্য করতে পারে না। তারা চাই কীভাবে অন্য জনের ক্ষতি করতে পারে। তাই যখন সফলতা অর্জন করার জন্য নিজেকে তৈরি করবেন তখন আশেপাশের সকল বাধা দূরে রেখে কাজ করতে থাকবেন।  

আপনি অন্যজনের কথাকে গুরুত্ব দিয়ে যদি নিজের কাজকে ছোট করে ফেলেন বা সে কাজ করা বন্ধ করে দেন তাহলে আপনি নিজের ক্ষতি নিজেই করবেন। যে আপনার ক্ষতি চাই তাকে জিতিয়ে দিবেন। তাই কোন কাজ করতে গেলে অনেক বাধা বিপত্তি আসবে, নিজেকে ঠিক রেখে নিজের লক্ষ্যের প্রতি মনোযোগী হবেন। তাহলেই সফলতা অর্জন করতে পারবেন। 

ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা 

একজন মানুষ শুরুতে কাজ করে সফলতা অর্জন করতে পারে না। তাকে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। একবার চিন্তা করুন আপনি একটা কাজ করতেছেন সে কাজ কোন কারণে ব্যর্থ হয়ে গেলেন, তাহলে কি আপনি সে কাজ থেকে নিজেকে সরিয়ে ফেলবেন। যদি ভাবে আমার দ্বারা এই কাজটি আর হবে না তাহলে আপনার আর সফল হওয়া হবে না। কারণ আপনি ব্যর্থতা থেকে কিছুই শিখতে পারলেন না।  

সফলতা অর্জন করার সময় আমাদের অনেক ধরনের বাধা-বিপত্তি আসতে পারে এইটা স্বাভাবিক ব্যপার এবং আপনি বার বার হেরেও যেতে পারেন। তবে এই হেরে যাওয়া বা অসফলতাকে আপনি নেগেটিভ ভাবে না নিয়ে পজিটিভ ভাবে নিন। এই কাজ করার সময় আমাদের কি কি সমস্যা হয়েছিলো আমরা কোথায় ভূল করেছিলাম সেগুলো বাহির করার চেষ্টা করুন। তাহলে দেখবেন এর পরের কাজ গুলো আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে গেছে। 

পরিশেষে লেখকের মতামত 

প্রিয় পাঠক আশা করি সফলতা সম্পর্কে আপনারা বিস্তারিত ভাবে বুঝতে পেরেছেন। আমাদের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হয়েছে সফলতা অর্জন করার জন্য আমাদের কি কি করতে হবে এবং সফলতা অর্জন করার সময় আমাদের কি কি বাধা আসতে পারে। 

জীবনে সফল হতে হলে আমাদের অনেক কিছু থেকে নিজেদের দূরে রাখতে হবে। যতই বাধা আসুক না কেন আমাদের তা মোকাবিলা করে সামনের দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। মনে রাখবেন আপনি যদি পরিশ্রম করা মাঝপথে ছেড়েদেন তাহলে আপনি জীবনে সফলতা অর্জন করতে পারবেন না। তাই নিজের কাজের প্রতি আত্মবিশ্বাস রেখে কাজ করে যেতে হবে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

রায়হান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url